gururdustochele-admin- post

গুরু আজমখানের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী

ওরে সালেকা ওরে মালেকা, আসি আসি বলে তুমি আর এলেনা, আলাল ও দুলাল, অভিমানী তুমি কোথায় হারিয়ে গেছো, রেল লাইনের ঐ বস্তিতে, বাঁধা দিও না, এতো সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না, ও চাঁদ সুন্দর রূপ তোমার, বাংলাদেশের বাঙালি, লালন ও নই, পাপড়ি কেন বোঝে না, হারিয়ে গেছে খুঁজে পাবো না ইত্যাদি গান গুলোর সাথে পরিচিত নয় এমন বাংলাভাষী খুব কম আছে পৃথিবীতে। জ্বী, মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান / পপ সম্রাট / গুরু আজমখানের কথাই বলছি। আজ উনার ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। ব্যান্ড সংগীতে উনার অবদান বলে শেষ করার মতো নয়, হয়তো উনার জন্যই আজ আমরা ব্যান্ড সংগীত এত বেশি ভালোবাসি। উনার গান দিয়েই আমার মতো অনেকের ব্যান্ডের গান শুনা আরম্ভ হয়েছে। উনার প্রথম কনসার্ট পুরান ঢাকার বালুমাঠে দেখেছিলাম বড় ভাইয়ের সাথে, যেটা আমার জীবনের প্রথম কনসার্ট। সালটা ঠিক মনে নেই, ক্লাস সিক্স-সেভেন (১৯৮৮-৮৯) এ পড়তাম। গুরু জেমসের তুলনা যেমন গুরু জেমস নিজেই, ঠিক তেমনি পপ সম্রাট / গুরু আজমখানের সমতুল্য আর কেউ হবে না। ***গুরু জেমসের “দুষ্টু ছেলের দল”*** এর পক্ষ হতে উনাকে সালাম আর শ্রদ্ধা রইলো। 

 

 

পোষ্ট-   ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***

 

dustochelerdol

প্রসঙ্গ গুরু র ছবিঃ

প্রসঙ্গ গুরু র ছবিঃ

“” গুরু জেমস “” ভাললাগা ভালবাসার একটি শুধু নামই নয়, একটা ছেলের উন্মাদনার কেন্দ্রবিন্দু, যার কন্ঠে ইতিহাস মনে করে কেদে উঠে রাতদিন । কত স্মৃতি কত কথা এই একটা মানুষ কে জুড়ে, সেই ৯০ দশকের কথা শুধু একটা মাত্র পোস্টার বা ভিউ কার্ড এর জন্যে ক্যাসেট এর দোকানের সামনে লাইন দিয়ে থাকতো গুরু ভক্তরা। আর আজকে গুরু র লাখ লাখ ছবি অনলাইনে, নতুন প্রজন্মকে হয়তো সেই ৯০ দশকের কষ্ট টা আর করা লাগছে না গুরু র ছবির জন্য । কিন্তু খুব কষ্ট লাগে যখন কিছু কিছু অস্পষ্ট বা অস্বাভাবিক কিছু ছবি কেউ ফেসবুকে পোষ্ট করে ।
আমরা ফেসবুকে গুরু র যে সমস্ত ছবি পোষ্ট করি, তার মধ্যে হয়তো অনেক সময় অনেক ছবি থাকে যা দেখতে ভাল দেখায় না বা অস্পষ্ট । আমরা সবাই জানি গুরু ফেসবুকে একটিভ থাকেন অতএব আপনার আমার পোষ্ট করা সেই ছবি টি হয়তো গুরু’র চোখেও পরবে । আর তাই এমন কোন ছবি পোষ্ট আমরা না করি যেসব ছবি গুরু কে অস্পষ্ট বা অস্বাভাবিক লাগছে । মনে রাখবেন সবাই গুরু কিন্তু একজন ফটোগ্রাফার ।
গুরু কে শুধু ভালবাসলেই হবে না উনার ব্যক্তিত্ব্য নিয়ে ও ভাবতে হবে ।

— Post to ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***

1

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা সকল ফেসবুক ব্যবহারকারিদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা সকল ফেসবুক ব্যবহারকারিদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আইনগত বৈধতা ও নিরাপত্তা প্রদান এবং আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে আইন প্রণয়নের লক্ষে ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬’ (সংশোধনী ২০১৩) প্রণীত হয়েছে। এই আইনের ৫৭ ধারা, ওয়েব সাইট বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার কার্যকলাপের উপর কঠোর নিয়ন্ত্রন আরোপ করেছে। আমরা অনেক সময় ফেসবুকে খামখেয়ালীর বসে কোন মন্তব্য প্রদান করি বা অন্যের এমন কোন ছবি আপলোড করি যা তার জন্য বিব্রতকর অথবা বেফাস কোন উক্তি অথবা প্রপাগান্ডা ছড়াই যা নিছক মজা করার জন্য। কিন্তু এইরুপ কৃতকার্য অন্যের জন্য অপমানজনক হতে পারে বা কারো ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত হানতে পারে যা আইনের দৃষ্টিতে অন্যায়। আর এই অন্যায় আপনার জীবনের জন্য কাল হয়ে উঠতে পারে। আইনে বলা হয়েছে ধারা- ৫৭/১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসত্য হতে উদ্বুদ্ধ হতে পারেন অথবা যার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহলে তার এই কার্য হবে একটি অপরাধ৷ আর এই অপরাধের সাজা সংশোধনীর মাধ্যমে নিম্নে ৭ বৎসর থেকে সর্বোচ্চ ১৪ বৎসর পর্যন্ত করা হয়েছে। সাথে অর্থদণ্ডের বিধান ও রাখা হয়েছে। তাই ফেসবুক ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে। সতর্কতার সাথে ফেসবুক ব্যবহার করে আইনী জটিলতা এড়িয়ে চলুন।
“আইন জানতাম না, এইটা আদালতের চোখে কোনো অজুহাত নয়” – বাংলাদেশ দণ্ডবিধির জরুরি এই কথা দিয়ে শেষ করছি, ভালো থাকবেন আর সাবধান থাকবেন।

6

পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ

***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”*** এর সকল দুষ্টুদের সালাম জানিয়ে কিছু কথা বলতে চাচ্ছি, আপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন, দেশে এবং দেশের বাইরে অবস্থান করছেন এমন সকল দুষ্টুদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আলহামদুলিল্লাহ আমরা এইবার ২০১৭ ইং সালে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে মোট ৮ টি জেলায় প্রথম ধাপে গাইবান্ধা, দ্বিতীয় ধাপে লক্ষ্মীপুর, তৃতীয় ধাপে রংপুর জেলা, চতুর্থ ধাপে যশোর জেলা, পঞ্চম ধাপে সিলেট জেলা, ষষ্ঠ ধাপে ভোলা জেলা, সপ্তম ধাপে সাতক্ষীরা এবং অষ্টম ধাপে ঢাকা জেলার মিরপুর বস্তি এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার পথশিশুদের মাঝে মোট ২৬০ টি ঈদের নতুন জামা বিতরণ করে তাদের সাথে ঈদের আনন্দ কিছুটা হলেও ভাগাভাগি করার চেষ্টা করেছি। ৮ টি জেলারই কিছু ছবি শুধুমাত্র এই গ্রুপের দুষ্টুদের দেখানোর উদ্দেশ্যে পোষ্ট করা হয়েছে, বিতরণের সময় বাচ্চাদের মুখের হাসি আপনাদের কেমন লেগেছে ? বিশেষ করে প্রথমবারের মতো যারা বিতরণ কাজে অংশ নিয়েছেন, তাদের অনুভূতি জানতে চাচ্ছি …