এই গ্ৰুপের অতি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস : ২০১০ সালের প্রথমদিকে ডলারের সাথে ফেইসবুকে পরিচয় হয়, আমরা একে অপরের সাথে গুরু কে নিয়ে আলাপ করতাম, তারপর আস্তে আস্তে আমাদের সাথে আরো কিছু গুরু ভক্তের পরিচয় হয় (নাম বলতে গেলে পোষ্ট বিশাল হয়ে যাবে), ২রা অক্টোবর,২০১০গুরুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আমরা একটা গ্রুপ সৃষ্টি করি যার নাম ছিল “দুষ্ট ছেলের দল”, সেখানে ১ বছরে অনেক মেম্বার এড করা হয়, কিন্তু গুরু ছাড়া অন্য টপিক নিয়েই বেশি আলোচনা হতো আর কিছু অপ্রাসঙ্গিক পোস্ট ও অনিবার্য কারণ বশতঃ গ্রুপ টা ক্লোজ করে ২০১২ সালের মাঝামাঝিতে শুধু গুরু জেমসের ভক্ত/দুষ্টু বাছাই করে আবারো গ্ৰুপ আরম্ভ করি, যেটা আজকে আমাদের সবার প্রিয় ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”*** হিসেবে পরিচিত, তার পর আস্তে আস্তে সবার স্বাধীন ভোট গ্রহণ করে 9 rules করা হয়, যাতে পূর্বের সেই ভুল গুলো আর না হয়, সেই থেকেও আজ অবধি গুরু ভক্ত ছাড়া কাউকেই এখানে এড করা হয়না, আমাদের যদি মেম্বার বাড়ানোর উদ্দেশ্য থাকতো তাহলে আজ এখানে আগাছা সহ কমপক্ষে ৫০০০০ মেম্বার থাকতো, যাই হোক, ২০১২ সাল হতে আজ পর্যন্ত আমরা রমজানে মাদ্রাসার ছাত্র সহ গরিব দুঃখীদের নিয়ে ইফতার, কেক কেটে এবং লাইভ কনসার্ট করে গুরুর জন্মদিন পালন, রক্তদান কর্ম সূচি, শীতবস্ত্র বিতরণ, গরিব বাচ্চাদের ঈদ উপলক্ষে ঈদ বস্ত্র বিতরণ সহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে জড়িত আছি। আর তানজির আহমেদ ডলার এর মহা ধামাকা পোস্ট সম্পর্কে সবাই জানেন যে, যেটা সে কয়েক রাত জেগে সৃষ্টি করেছে যেটা অনেক গুরু ভক্তদের না শুনা গান গুলো শুনার জন্য যথেষ্ট সাহায্য করেছে এবং করছে, এই গ্রুপে এমন কিছু পুরনো ভিডিও প্রকাশ করা হয় যেটা বাংলাদেশের কোনো ওয়েবসাইট ঘেটে পাওয়া যায় না, আর আমাদের ক্ষুদ্র প্রয়াস গুলো যার জন্য হচ্ছে, তিনি এবং তাঁরা সবাই এই ব্যাপারে জানেন, আমাদেরকে নাকি উনারা অনেক আগে থেকেই লক্ষ্য করছিলেন, যেটা শুনে গর্বে বুকটা ভরে গেলো, বাংলাদেশে তো অনেক অনেক গ্রুপ/পেজ আছে গুরু কে নিয়ে, আমাদের প্রতি উনাদের এই রকম মন্তব্য আরো বহু দূর আমাদের নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করছি, গুরু’র সাথে আমাদের খুব শীঘ্রই সাক্ষাত হবে ইন-শা-আল্লাহ, আমাদের সবার পক্ষ হতে উনাকে সালাম দেয়ার পর সেদিন আমি সেটাও বলে এসেছিলাম, উনি ও ইশারায় সম্মতি দিয়েছেন, উনার সাথে সেদিন অনেক কথা হয়েছে, যেটা এখনই প্রকাশ করতে চাচ্ছি না, আরেকটু ধৈর্য্য ধরতে হবে দুষ্টরা, আমি আওয়াজ দিবো সময় মতো, আমরা সবাই উনার অনুমতি নিয়েই হাজির হবো উনার দেয়া সময়ে, আর আমি আমাদের এই সিঁড়ি দিয়েই সবাইকে পার করাতে চেষ্টা করবো, যদি কেউ কারো প্ররোচনায় অন্য রাস্তায় গিয়ে পথ-ভ্রষ্ট হতে চায়, তাকে তো আর জোর করে ধরে রাখা যাবে না, রাখতে চাই ও না, কারণ গুরু বলেছেন, যার যে পথে ভালো লাগে, সে সেই পথে চলে, শেষে গুরুর আরো ২ টা গানের কথা দিয়েই শেষ করতে চাই, ” কে আপন কে যে পর নিয়েছি চিনে ” এবং “আসল নকল দেখো তুমি চক্ষু দুটি মেলে ” . ধন্যবাদ।
পোষ্ট- ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***