gururdustochele-admin-post1-1

এর পক্ষ হতে উনার জন্য দোয়া আর শুভ কামনা রইলো

গুরুর সাথে একসময় ফিলিংস ব্যান্ডে বাজাতেন “বেইজ বাবা’ নামে পরিচিত সুমন ভাই … গত ১৭ই জুন, ২০১৭ ইং উনাকে চিকিৎসার জন্য যাওয়া ব্যাংককের সকুমভিতে রাস্তা পার হওয়ার সময় পেছন থেকে একটি মাইক্রোবাস সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তার মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশ ফেটে ও থেঁতলে যায়। বিশেষ করে তার চোয়াল ভেঙে যায় ও কানের অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আর ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা দ্রুত তাকে পার্শ্ববর্তী স্যামিতিভেজ সুকুমভিত হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ১১ ঘণ্টাব্যাপী অস্ত্রোপচার হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সুমন ভাই এখন ভালো আছেন। আরও একমাস লাগবে সুস্থ হতে। এরপর চেকআপ করে আরও কয়েকটি অস্ত্রোপচার হতে পারে তার শরীরে। ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”*** এর পক্ষ হতে উনার জন্য দোয়া আর শুভ কামনা রইলো।

 

পোষ্ট-   ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***

 

 

 

 

gururdustochele-admin- post

গুরু আজমখানের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী

ওরে সালেকা ওরে মালেকা, আসি আসি বলে তুমি আর এলেনা, আলাল ও দুলাল, অভিমানী তুমি কোথায় হারিয়ে গেছো, রেল লাইনের ঐ বস্তিতে, বাঁধা দিও না, এতো সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না, ও চাঁদ সুন্দর রূপ তোমার, বাংলাদেশের বাঙালি, লালন ও নই, পাপড়ি কেন বোঝে না, হারিয়ে গেছে খুঁজে পাবো না ইত্যাদি গান গুলোর সাথে পরিচিত নয় এমন বাংলাভাষী খুব কম আছে পৃথিবীতে। জ্বী, মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান / পপ সম্রাট / গুরু আজমখানের কথাই বলছি। আজ উনার ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী। ব্যান্ড সংগীতে উনার অবদান বলে শেষ করার মতো নয়, হয়তো উনার জন্যই আজ আমরা ব্যান্ড সংগীত এত বেশি ভালোবাসি। উনার গান দিয়েই আমার মতো অনেকের ব্যান্ডের গান শুনা আরম্ভ হয়েছে। উনার প্রথম কনসার্ট পুরান ঢাকার বালুমাঠে দেখেছিলাম বড় ভাইয়ের সাথে, যেটা আমার জীবনের প্রথম কনসার্ট। সালটা ঠিক মনে নেই, ক্লাস সিক্স-সেভেন (১৯৮৮-৮৯) এ পড়তাম। গুরু জেমসের তুলনা যেমন গুরু জেমস নিজেই, ঠিক তেমনি পপ সম্রাট / গুরু আজমখানের সমতুল্য আর কেউ হবে না। ***গুরু জেমসের “দুষ্টু ছেলের দল”*** এর পক্ষ হতে উনাকে সালাম আর শ্রদ্ধা রইলো। 

 

 

পোষ্ট-   ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***

 

dustochelerdol

প্রসঙ্গ গুরু র ছবিঃ

প্রসঙ্গ গুরু র ছবিঃ

“” গুরু জেমস “” ভাললাগা ভালবাসার একটি শুধু নামই নয়, একটা ছেলের উন্মাদনার কেন্দ্রবিন্দু, যার কন্ঠে ইতিহাস মনে করে কেদে উঠে রাতদিন । কত স্মৃতি কত কথা এই একটা মানুষ কে জুড়ে, সেই ৯০ দশকের কথা শুধু একটা মাত্র পোস্টার বা ভিউ কার্ড এর জন্যে ক্যাসেট এর দোকানের সামনে লাইন দিয়ে থাকতো গুরু ভক্তরা। আর আজকে গুরু র লাখ লাখ ছবি অনলাইনে, নতুন প্রজন্মকে হয়তো সেই ৯০ দশকের কষ্ট টা আর করা লাগছে না গুরু র ছবির জন্য । কিন্তু খুব কষ্ট লাগে যখন কিছু কিছু অস্পষ্ট বা অস্বাভাবিক কিছু ছবি কেউ ফেসবুকে পোষ্ট করে ।
আমরা ফেসবুকে গুরু র যে সমস্ত ছবি পোষ্ট করি, তার মধ্যে হয়তো অনেক সময় অনেক ছবি থাকে যা দেখতে ভাল দেখায় না বা অস্পষ্ট । আমরা সবাই জানি গুরু ফেসবুকে একটিভ থাকেন অতএব আপনার আমার পোষ্ট করা সেই ছবি টি হয়তো গুরু’র চোখেও পরবে । আর তাই এমন কোন ছবি পোষ্ট আমরা না করি যেসব ছবি গুরু কে অস্পষ্ট বা অস্বাভাবিক লাগছে । মনে রাখবেন সবাই গুরু কিন্তু একজন ফটোগ্রাফার ।
গুরু কে শুধু ভালবাসলেই হবে না উনার ব্যক্তিত্ব্য নিয়ে ও ভাবতে হবে ।

— Post to ***গুরু জেমসের ”দুষ্টু ছেলের দল”***

5

ওরে দেখে যারে তুই

ওরে দেখে যারে তুই
রাতের নিরবতা
ওরে দেখে যারে তুই
ব্যস্ত পূর্নিমা
শুধু পরে আছি আমি একা
জীবনের মাঝপথে
আমাকে দেখে যা
নিস্তেজ হয়ে পরা দেহের শিরাগুলো
চিৎকার দিয়ে বলে
আমাকে দেখে যা..।
বিবর্ন মন যেন বিষাদেরই ঠিকানা
বৃষ্টি যেন ছবিহীন কাফন সাদা
তবু পুরোনো কোন কবিতার মাঝে
খোঁজে সে
কম্পিত চেনা সেই প্রিয়ার অধর
নিস্তেজ হয়ে পরা দেহের শিরাগুলো
চিৎকার দিয়ে বলে
আমাকে দেখে যা..

— listening to নগর বাউল গুরু জেমস.